একদিন মনের সুখে কাঁঠাল পাতা চর্বন করতে করতে এক পাকি ছাগু ভীষণ টায়ার্ড হয়ে পড়লো। সে শুইয়া শুইয়া জাবর কাটতে লাগলো। এক সময় ঘুমায় গেলো এবং ঘোঁত ঘোঁত করে নাক ডাকতে লাগলো।
সেই পথ দিয়া যাচ্ছিলো এক ধেড়ে ইঁদুর। সে ছাগুর নিদ্রাযাপনের সুযোগ নিল। সে দ্রুত ছাগুর পাছা মেরে দৌড় লাগালো। কিন্তু ছাগুর ঘুম ভাঙ্গে গেলো এবং বুঝতে পেরে ধেড়ে ইঁদুরটিকে তাড়া করল।
তাড়া খেয়ে সে ষ্টেশনের দিকে ছুটিল এবং এবং একটা ট্রেনে উঠে পড়লো। ছাগুও কিছুক্ষণ বাদে সে ট্রেনে এসে উঠিলো। ইদুঁরটি এরই মাঝে কিভাবে যেন শার্ট-প্যান্ট যোগাড় করিয়া পরে নিলো এবং একটা পত্রিকা নিয়া মুখ ঢাকা দিলো।
ছাগু জনে জনে জিগাইতে লাগিলো, জনাব, আপনি কি একটা ধেড়ে ইঁদুরকে আসিতে দেখেছেন?
একসময় সে শার্ট-প্যান্ট পরা ধেড়ে ইদুঁরকে একই প্রশ্ন করিলো। ধেড়ে পত্রিকা থেকে মুখ না তুলে বললো, সে দুষ্ট ইদুঁরটা তো যে কিনা কিছুক্ষণ আগে আপনার পাছা মেরেছে।
ছাগু বললো, কি আর বলিব দু:খের কথা। দেখুন, পাছা মেরেছে এক ঘন্টাও হয় নাই, অথচ এরই মাঝে খবরটা পত্রিকায় এসে গেছে।

এক তরুণী মেয়ে আর এক বুড়ো দাদু গিয়েছে ওজন মাপতে। প্রথমে মেয়েটা ওজন মাপাবার যন্ত্রে উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বেরিয়ে এল, ওজন ৬০কেজি।

এবার মেয়েটা নামলো, কাধ থেকে ব্যাগটা নামাল, আবার যন্ত্রের উপর উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বের হয়ে এল, ওজন ৫৯কেজি।

আবার মেয়েটা নামলো, জ্যাকেটটাকে খুলল, যন্ত্রের উপর উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বের হয়ে এল, ওজন ৫৮কেজি।

আবার মেয়েটা নামলো, জুটাটাকে খুলল, যন্ত্রের উপরে উঠলো, কয়েন শেষ।

এতক্ষণ ধরে বুড়ো দাদু সবকিছু দেখছিল। এবার সে কেশে বলল, "খুকী, চালিয়ে যাও। কয়েন লাগলে আমি দেব। "

গনিতের এক প্রফেসর তার স্ত্রীকে SMS পাঠালো –

“ প্রিয়তমা বউ, তুমি বুঝতেই পারতেছ যে তোমার বয়স ৫৪ বছর আর এই বয়সে তোমার পক্ষে আমার চাহিদা পুরন করা হয়তো সম্ভব হবে না। যাই হোক, ব্যক্তিগত জীবনে তোমার মতো বউ পেয়ে আমি অনেক খুশি । আমি বিশ্বাস করি তুমি কিছু মনে করবে না এবং জেনে দুঃখ পাবে না যে আজ আমি আমার ১৮ বছরের এসিষ্টান্ট মীরার সাথে রেডিসন হোটেলে ডিনার করতে যাচ্ছি। আশা করি আমি মাঝ রাতের মধ্যেই ফিরবো।“

হোটেলে পৌছানোর পরে প্রফেসর তার স্ত্রীর পাঠানো একটা SMS পেলো-

“ প্রিয়তম স্বামী, আমি জানি তোমার বয়সও ৫৪ বছর। আমিও তোমাকে পেয়ে অনেক সুখি। সে যাই হোক, তুমি যখন এই পত্র পাবে তখন আমি আমাদের ১৮ বছরের ড্রাইভার করিমের সাথে সোনার গাঁ হোটেলে ডিনারে থাকবো। যেহেতু তুমি একজন মেধাবী গনিতবিদ, আশা করি খুব সহজে তুমি একটা অংকটা করেতে পারবে, অংকটা হলো- ১৮ দ্বারা কত বার ৫৪ কে নিঃশেষে ভাগ করা যাবে এবং ৫৪ এর পক্ষে ১৮ কে কত বার নিঃশেষে ভাগ করা সম্ভব হবে?

আমার মনে হয় সকালের আগে আমি ফিরতে পারবো না।“

একবার ১ চাইনিজ লোক একটা পতিতা ভাড়া করলো।
১ম বার সে পতিতার সাথে মিলিত হলো।
তারপর ডাইভ দিয়ে খাটের নীচে ঢুকতে গেল।
পতিতা জিজ্ঞাস করলো এটা কি করছো।
চাইনিজটা বলল এটা একটি ঐতিহ্যবাহী চাইনিজ নিয়ম। এতে আমারা নতুন রুপে এনার্জি ফিরে পাই।

সত্যি তাই চাইনিজ ঢুকে আবার খাটের নিচ থেকে বেড় হয়ে বড় করে ১ টা নিঃশ্বাস নিয়ে আবার পতিতার সাথে শুরু করে দিলো।

… পতিতা খানিকটা অবাক !
এত তাড়াতাড়ি স্ট্যামিনা ব্যাক !

এবার কাজ শেষ হবার পরে ঐ চাইনিজ লোক আবার ভাইভ দিয়ে খাটের নীচে চলে গেল, নীচ থেকে বের হয়ে ১ টা নিঃশ্বাস নিয়ে আবার নতুন উদ্যমে শুরু করে দিলো কাজ।
এভাবে ৩ বার ১ই ঘটনা ঘটার পরে পতিতা তো বিশাল অবাক। চাইনিজ লোকের এত স্ট্যামিনা!
কিন্তু মানুষ তো। এত অমানুষিক ক্ষমতা তো থাকার কথা না!
এবার কাজ শেষ হওয়ার পরে চাইনিজ লোকটা ডাইভ দিয়ে খাটের নীচে ঢোকার আগেই পতিতা ডাইভ দিয়ে খাটের নীচে ঢুকে পড়ল।

ঢুকে দেখে খাটের নীচে ৭ টা চাইনিজ লোক শুয়ে আছে!!

এক বন্ধু আরেক বন্ধুর সাথে গল্প করতেছে………

১মঃ জানিস , গতকাল আমি ফেসবুকে এক মেয়ে কে কিছু মজার কথা বলায় সে লিখেছিলো “lol”
২য়ঃ এর মানে সে রাজি, সে তোর জন্য প্রস্তুত, তুই তাকে লেখে দে “olo”
১মঃ মানে? এটা কেন লেখব?
২য়ঃ আরে বুঝিস না? “lol” মানে বুঝায় ২ পায়ের মাঝে একটা গর্ত, আর “olo” মানে বুঝায় ২ বলের মাঝে একটা …. !

আয়নালের বিবাহ হইতেছে না, বাবা মা ও বিবাহের ব্যপারে কিছু বলিতেছেন না। বিবাহের চিন্তায় আয়নালের চক্ষু গর্তে বসিয়া গিয়াছে। সারাক্ষন মন খারাপ করিয়া থাকে। তারই এক বন্ধু ব্যাপ্যারটা ধরিতে পারিল। এবং একটা বুদ্ধি দিলেন। বলিলেন প্রথমে একটা গান শিখিতে হইবে, “বাবা ও বোঝেনা, মা ও বোঝেনা, বিয়েও দেয়না টিয়েও দেয়না”। আয়নাল গান মুখস্ত করিলো। অতঃপর বন্ধু বলিলেন বাটীতে যাইয়া এইগান গুন গুন করিয়া গাইতে হইবে। এতে কাজ না হইলে কাঁথা কাটিয়া দুই ভাগ করিবে। তাতেও কাজ না হইলে খাট কাটিবে।

আয়নাল বাটিতে প্রবেশ করতঃ গুন গুন করিয়া গাহিতে লাগিলো, “বাবা ও বোঝেনা, মা ও বোঝেনা, বিয়েও দেয়না টিয়েও দেয়না”। বাবা -মা উভয়েই গান শুনিলেন, ভাবিলেন অধুনা মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলা চলচিত্রের গীত। পাত্তা দিলেন না।
আয়নাল, এইবার জোরে জোরে গাহিতে লাগিলো, এবং কাঁথা মাঝখান বরাবর কাটিতে লাগিলো। বাবা মা ভাবিলেন ছেলে পাগল হইয়া গিয়াছে। তাই তাহাকে ঘরের দাওয়ায় খুটির সঙ্গে বাধিয়া রাখিলেন। কিন্তু আয়নাল স্বাভাবিক আচরন করিতে লাগিলো দেখিয়া ছাড়িয়া দিলেন।

পরের রাত্রি দ্বিপ্রহরে আয়নাল কড়াত দিয়া তাহার খাট কাটিতে লাগিলো, সঙ্গে সেই গান। বাবা আসিয়া জানতে চাহিলেন সমস্যা কি? আয়নাল কহিল এত বড় খাট আমার লাগেনা, তাই অর্ধেক করিতেছি। তাহার বাবা পরদিন একটি সিঙ্গেল খাট কিনিয়া আনিল।

এইদিকে আয়নালের মেজাজ চরমে উঠিলো, সে রাগে দুঃখে কাঁদিতে কাঁদিতে গাইতে লাগিলো, “বাবা ও বোঝেনা, মা ও বোঝেনা, বিয়েও দেয়না টিয়েও দেয়না” তাহার বাবা পরদিন তার জন্য টিয়া পাখি কিনিয়া আনিল।

সব শেষে আয়নাল লাজ লজ্জার মাথা খাইয়া কহিয়া ফেলিল, “বাবা আমি লায়েক হইয়াছি, আমাকে বিবাহ দাও।”
এক মাসের মধ্যে আয়নালের ঘরে লাল টুকটুকে শাড়ী পড়া একখানা বউ আসিল।

সমুদ্রতিরে এক সুন্দরী তরুণী কাপড় ছাড়ছিলো একে একে। এক তরুণ পুলিশ খেয়াল করছিলো তাকে। মেয়েটি যখন শুধু বিকিনি পড়ে সাগরে নামতে যাবে তখন পুলিশটা গিয়ে আটকালো।
এখানে সাতার কাটা নিষেধ।
সেটা যখন কাপড় খুলছিলাম তখন বললেন না কেনো?
সাতাঁর কাটা নিষেধ,কাপড় খোলা তো নিষেধ না।

একটি বারে দুজনের পরিচয় হল।
কয়েকদিনের মধ্যেই ছেলে আর মেয়েটি খুব ঘনিস্ট হয়ে গেলো।
৫ দিনের মাথাতেই দেখা গেলো মেয়েটি ছেলেটিকে তার এপার্টমেন্টে নিয়ে যাচ্ছে।

কিন্তু ছেলেটি দেখল যে মেয়ের রুমে সেলফ ভর্তি খেলনা ভালুক! সবচেয়ে উপরের তাকে সবচেয়ে বড় ভালুকগুলো, মাঝের তাকে মাঝারী গুলো আর নিচের তাকে ছোট গুলো।
ব্যাপারটা তার কাছে একটু আজব মনে হলেও সে এটাকে পাত্তা না দিয়ে আদিম খেলায় মেতে উঠলো!
খেলা শেষে ছেলেটি খুব সন্তুষ্ট হয়ে মেয়েকে জিজ্ঞেস করলো যে তার কেমন লাগছে?
মেয়েটি বিরক্তি নিয়ে জবাব দিল, "যাওয়ার আগে সেলফের নিচের তাক থেকে একটা ভালুক নিয়ে যেও।

আক্কাস বিয়ে করেছে এক সুন্দরী যুবতীকে। বিয়ের পর সে তার স্ত্রীকে নানাভাবে সন্তুষ্ঠ করলে ঐ কাজ আর করে না। এদিকে স্ত্রীতো অপেক্ষা করতে করতে হতাশ। অবশেষে স্ত্রী আক্কাসকে নিয়ে গেলেন ডাক্তারের কাছে। তরুন ডাক্তার আক্কাসকে জিজ্ঞেস করেন - ঘটনা কি? ঐ কাজ করেন না কেন?
- কিভাবে করতে হয় আমি জানি না ডাক্তার, আক্কাসের সরল স্বীকারোক্তি।
ডাক্তার ভাবলো এইতো সুযোগ - ঠিক আছে, আমি দেখিয়ে দিচ্ছি। এই বলে ডাক্তার তার স্ত্রীকে নিয়ে তারই সামনে মনের আনন্দে ঐ কাজ শেষ করার পর আক্কাসকে জিজ্ঞেস করেন- কি, বুঝছেনতো কিভাবে করতে হয়?
আক্কাস কিছু বলার আগেই স্ত্রীর চিৎকার - ডাক্তার সাহেব, আমার স্বামীর মাথা একটু মোটা আপনি কাজটি ওকে আবার দেখিয়ে দিন

বাথরুম থেকে গোসল করে স্বামী এল স্ত্রীর কাছে। গিয়ে চড়ে বসলো স্ত্রীর গায়ে, লীলাকৃত্য করার মানসে।

“আহা!”, বিরক্ত হলো স্ত্রী। “আজ মাথাটা ভীষণ ধরেছে, আজ থাক।”

এই একই কথা বেশ কিছুদিন শুনতে শুনতে বিরক্ত স্বামী বললো, “না মানে বলছিলাম কি, আমি তো জানি এই সমস্যাটা তোমার প্রায়ই হয়। তাই, যখন বাথরুমে ছিলাম তখন আমি আমার ইয়েতে কিছু এসপিরিন গুঁড়ো করে ভালোমত মাখিয়ে নিয়েছি।”

স্ত্রী শুনে বোকার মত তাকালো। স্বামী বলতে লাগলো, “তাই এবার তুমিই ঠিক কর, এই দাওয়াই তুমি মুখ দিয়ে নেবে নাকি সাপোজিটরি হিসেবে গ্রহণ করবে।”